অনেক দিন পরে, আবার লিখতে বসলাম।
শেষ সেই ফেব্রুয়ারী তে লিখেছিলাম, যখুন অদ্ভূত একটা টানাপড়েনের মধ্যে দিয়ে দিন কাটছিল। বাসস্থান ছিল কলকাতা; আজ, প্রায় তিন মাস পরে, সেটা পাল্টেছে। পাল্টেছে দৈনন্দিন জীবন যাত্রা, পাল্টেছে সুর্জ্যাস্থা, পাল্টেছে আকাশের বুকে টিম টিম করে জলা জোনাকির আলো। এখুন আকাশ-এ অনেক তারা দেখতে পাই। নেই স্ট্রিট light , নেই বাস ট্রাম এর সেই "বাবুঘাট, ধর্মতলা" অথবা auto -র সাউথ সিটি যাব সুধু হাকা হাকী।
কলকাতায় থাকতে ল্যাব থেকে মাঝে মধ্যেই বেরোতে ভালো লাগত।যাদবপুরের পুকুরের ধার দিয়ে হাটা , বা ইচ্ছে করে একটু রাত হলে... হেটে ঢাকুরিয়া থেকে ট্রেন ধরে বাড়ি ফেরা। ভালো লাগত শান্ত, নিস্তব্দ গলি গুলো।রাত যেন খুব কাছের ছিল, প্রিয় ছিল সেই যাদবপুর থানার রাস্তা-র ধারে শনি মন্দিরের ৬০ watt -র আলো। কুকুর এর ডাক, বা রাস্তায় আস্থানা করে শুয়ে থাকা মেহেনতি রিকশা ওয়ালা -র নশিকা গর্জন! তারপর ট্রেন থেকে নেমেই একটা সুর, মায়ের চিন্তাময় রিংটোন: "কোথায়?" আর আমার সেই একটা উত্তর "২০ মিনিট, আসছি।"
স্মিথভিল্লে, সেই নিরব শান্ত পরিবেশ আছে; কিন্তু নেই সেই শনি মন্দির, নেই সেই rickshaw বা তাদের তলায় শুয়ে থাকা সেই মেহেনতি মানুষ। তা বলে এটা বলছিনা যে এখানে শ্রমজীবি মানুষ নেই; আছে, কিন্তু তাদের সাথে তো আর কলকাতা-র ঘামের গন্ধ নেই !
তবে বলব, আমি এখানে একদাম বাজে আছি তা নয়। কাজ, যা আমাকে গড়েছে, সে সব আছে। মজা আছে, বন্ধুবান্ধব -ও কম হইনিনে। সুধু এপার র অপার এর মাঝে মন টা পরে আছে। মানুষ নিজেকে সারা জীবন গড়েছে। আমিও নিজেকে তার ব্যতিক্রম ভাবি না। সুধু এই গড়া -র প্রচেষ্টায়, কু কিছু যাতে না ভেঙ্গে যাই, এটাই প্রার্থনা।
আমি আবার শুরু করব লিখতে। অবল তাবোল, যাহাই আসে আসুক; এই লেখা গুলি হয়ে উঠবে, আমার কথা, আমার ভালো বাসা, র নারী-র টান যে সহর র মানুষ গুলোর সাথে; তাদের সাথে আমার কথা বলা.
ভালো থেকো আর ভালবেশ!
শেষ সেই ফেব্রুয়ারী তে লিখেছিলাম, যখুন অদ্ভূত একটা টানাপড়েনের মধ্যে দিয়ে দিন কাটছিল। বাসস্থান ছিল কলকাতা; আজ, প্রায় তিন মাস পরে, সেটা পাল্টেছে। পাল্টেছে দৈনন্দিন জীবন যাত্রা, পাল্টেছে সুর্জ্যাস্থা, পাল্টেছে আকাশের বুকে টিম টিম করে জলা জোনাকির আলো। এখুন আকাশ-এ অনেক তারা দেখতে পাই। নেই স্ট্রিট light , নেই বাস ট্রাম এর সেই "বাবুঘাট, ধর্মতলা" অথবা auto -র সাউথ সিটি যাব সুধু হাকা হাকী।
কলকাতায় থাকতে ল্যাব থেকে মাঝে মধ্যেই বেরোতে ভালো লাগত।যাদবপুরের পুকুরের ধার দিয়ে হাটা , বা ইচ্ছে করে একটু রাত হলে... হেটে ঢাকুরিয়া থেকে ট্রেন ধরে বাড়ি ফেরা। ভালো লাগত শান্ত, নিস্তব্দ গলি গুলো।রাত যেন খুব কাছের ছিল, প্রিয় ছিল সেই যাদবপুর থানার রাস্তা-র ধারে শনি মন্দিরের ৬০ watt -র আলো। কুকুর এর ডাক, বা রাস্তায় আস্থানা করে শুয়ে থাকা মেহেনতি রিকশা ওয়ালা -র নশিকা গর্জন! তারপর ট্রেন থেকে নেমেই একটা সুর, মায়ের চিন্তাময় রিংটোন: "কোথায়?" আর আমার সেই একটা উত্তর "২০ মিনিট, আসছি।"
স্মিথভিল্লে, সেই নিরব শান্ত পরিবেশ আছে; কিন্তু নেই সেই শনি মন্দির, নেই সেই rickshaw বা তাদের তলায় শুয়ে থাকা সেই মেহেনতি মানুষ। তা বলে এটা বলছিনা যে এখানে শ্রমজীবি মানুষ নেই; আছে, কিন্তু তাদের সাথে তো আর কলকাতা-র ঘামের গন্ধ নেই !
তবে বলব, আমি এখানে একদাম বাজে আছি তা নয়। কাজ, যা আমাকে গড়েছে, সে সব আছে। মজা আছে, বন্ধুবান্ধব -ও কম হইনিনে। সুধু এপার র অপার এর মাঝে মন টা পরে আছে। মানুষ নিজেকে সারা জীবন গড়েছে। আমিও নিজেকে তার ব্যতিক্রম ভাবি না। সুধু এই গড়া -র প্রচেষ্টায়, কু কিছু যাতে না ভেঙ্গে যাই, এটাই প্রার্থনা।
আমি আবার শুরু করব লিখতে। অবল তাবোল, যাহাই আসে আসুক; এই লেখা গুলি হয়ে উঠবে, আমার কথা, আমার ভালো বাসা, র নারী-র টান যে সহর র মানুষ গুলোর সাথে; তাদের সাথে আমার কথা বলা.
ভালো থেকো আর ভালবেশ!